This is our Healthy Life BD and guides line channel. we are provide health, health tips, healthy life, weight loss, beauty tips, health tips Bangla language, healthy advice. We are always try to solve your some problem. we are always trying to upload a new video. we are trying to upload a video with huge information for our viewers.
Monday, December 31, 2018
Saturday, December 29, 2018
Friday, December 28, 2018
Thursday, December 27, 2018
Wednesday, December 26, 2018
Tuesday, December 25, 2018
Monday, December 24, 2018
Sunday, December 23, 2018
Saturday, December 22, 2018
Friday, December 21, 2018
Thursday, December 20, 2018
Wednesday, December 19, 2018
Tuesday, December 18, 2018
Monday, December 17, 2018
Sunday, December 16, 2018
Saturday, December 15, 2018
Friday, December 14, 2018
Thursday, December 13, 2018
Wednesday, December 12, 2018
Tuesday, December 11, 2018
Monday, December 10, 2018
Sunday, December 9, 2018
Saturday, December 8, 2018
Friday, December 7, 2018
Thursday, December 6, 2018
Wednesday, December 5, 2018
Tuesday, December 4, 2018
Monday, December 3, 2018
Sunday, December 2, 2018
Saturday, December 1, 2018
Friday, November 30, 2018
Thursday, November 29, 2018
Wednesday, November 28, 2018
Tuesday, November 27, 2018
Monday, November 26, 2018
Sunday, November 25, 2018
Saturday, November 24, 2018
Friday, November 23, 2018
Thursday, November 22, 2018
Wednesday, November 21, 2018
Tuesday, November 20, 2018
Monday, November 19, 2018
Sunday, November 18, 2018
Saturday, November 17, 2018
প্রতিদিন ঘুমানোর আগে একটা এলাচ খেলে,সকালে কি ঘটবে জানে || Benefits of Ca...
খাবার খেতে বসলে মুখে এলাচ চলে গেলে মুখের স্বাদটাই মাটি হয়ে যায় অনেকের। মনে মনে ভাবতে থাকেন এলাচ খাবারে না দিলেই কি নয়? কিন্তু সত্যিই এই এলাচ রান্নাতে না ব্যবহার করলেই নয়। কারণ রান্নার স্বাদ ও গন্ধ বাড়ানো এলাচের অন্যতম কাজ।
কিন্তু আপনি জানেন কি রান্না ছাড়াও আপনি এলাচ খেলে তা আপনার ১০ টি শারীরিক সমস্যা দূরে রাখবে? অনেকেই হয়তো বিষয়টি জানেন না। কিন্তু প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার অভ্যাস করেই দেখুন না, নানা রকম সমস্যার সমাধান পাবেন।
১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন।
২) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে। ৩) রক্তনালীতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুনটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে।
৪) এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে। ৫) মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চুষতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
৬) নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়া সহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
৭) গবেষণায় দেখা যায় নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে থাকে।
৮) এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, রিংকেল, ফ্রি র্যাহডিকেল ইত্যাদি পড়তে বাঁধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।--
আরও ভালভাবে জানতে দেখুন ভিডিওটি
কিন্তু আপনি জানেন কি রান্না ছাড়াও আপনি এলাচ খেলে তা আপনার ১০ টি শারীরিক সমস্যা দূরে রাখবে? অনেকেই হয়তো বিষয়টি জানেন না। কিন্তু প্রতিদিন মাত্র ১ টি এলাচ খাওয়ার অভ্যাস করেই দেখুন না, নানা রকম সমস্যার সমাধান পাবেন।
১) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন।
২) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে। ৩) রক্তনালীতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুনটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে।
৪) এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে। ৫) মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চুষতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।
৬) নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়া সহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
৭) গবেষণায় দেখা যায় নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে থাকে।
৮) এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, রিংকেল, ফ্রি র্যাহডিকেল ইত্যাদি পড়তে বাঁধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।--
আরও ভালভাবে জানতে দেখুন ভিডিওটি
Friday, November 16, 2018
Thursday, November 15, 2018
Wednesday, November 14, 2018
Tuesday, November 13, 2018
১ চামচ মধু সকালে নিয়মিত খেলে নারী ও পুরুষের কত গোপন উপকার হবে তা জেনেনিন...
প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। মধুর সাথে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। সকালে এই মিশ্রণ খাওয়ার অভ্যাস করলে দিনভর মনও ভালো থাকবে। যাদের নিয়মিত হজমের সমস্যা হয় তারাও প্রতিদিন সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। সঙ্গে একটু দারচিনির গুঁড়াও ছিটিয়ে নিতে পারেন। এতে মন ভালো হবে।
ওজন কমায় প্রতিদিন সকালে মধু খেলে ওজন কমে। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে বেশ খানিকটা ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের হয়ে যায় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।
হৃৎপিণ্ডের সমস্যার ঝুঁকি হ্রাস মধুর সাথে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কমে এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়। বেশি উপকার পেতে সকালের নাস্তার আগে এক গ্লাস হালকা গরম পানির সাথে এক চামচ মধু ও অল্প দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত খান।
হজমে সাহায্য করে যাদের নিয়মিত হজমের সমস্যা হয় তারা প্রতিদিন সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। মধু পেটের অম্লীয়ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। হজমের সমস্যা দূর করার জন্য মধু খেতে চাইলে প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
শক্তি বাড়ায় মধুতে আছে প্রাকৃতিক চিনি। এই প্রাকৃতিক চিনি শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখে। বিশেষ করে যাদের মিষ্টি খাবারের নেশা আছে তারা অন্য মিষ্টি খাবারের বদলে মধু খেয়ে নিন। কিছু মানুষ আছে যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভোগেন এবং এই সমস্যা দূর করার জন্য কিছুক্ষন পর পর চা কফি খায়। এই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।
ত্বক ভালো করে মধুতে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাস উপাদান। ত্বকের যত্নে মধুর জুড়ি নেই। সকালে ত্বকে মধু লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে মধুর বেশ কিছু উপাদান ত্বক শুষে নেয়। ফলে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর হয়। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের দাগও চলে যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন ও এনজাইম যা শরীরকে বিভিন্ন অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠান্ডা লাগা, কফ, কাশি ইত্যাদি সমস্যা কমে যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খান। সঙ্গে একটু দারচিনির গুঁড়াও ছিটিয়ে নিতে পারেন। এতে মন ভালো হবে।
ওজন কমায় প্রতিদিন সকালে মধু খেলে ওজন কমে। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেলে বেশ খানিকটা ওজন কমে যায় কিছুদিনের মধ্যেই। এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান গুলো বের হয়ে যায় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়।
হৃৎপিণ্ডের সমস্যার ঝুঁকি হ্রাস মধুর সাথে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কমে এবং যারা ইতিমধ্যেই একবার হার্ট অ্যাটাক করেছেন তাদের দ্বিতীয়বার অ্যাটাকের ঝুকি কমে যায়। বেশি উপকার পেতে সকালের নাস্তার আগে এক গ্লাস হালকা গরম পানির সাথে এক চামচ মধু ও অল্প দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত খান।
হজমে সাহায্য করে যাদের নিয়মিত হজমের সমস্যা হয় তারা প্রতিদিন সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। মধু পেটের অম্লীয়ভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। হজমের সমস্যা দূর করার জন্য মধু খেতে চাইলে প্রতিবার ভারী খাবারের আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিন। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে এক চামচ মধু খান।
শক্তি বাড়ায় মধুতে আছে প্রাকৃতিক চিনি। এই প্রাকৃতিক চিনি শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখে। বিশেষ করে যাদের মিষ্টি খাবারের নেশা আছে তারা অন্য মিষ্টি খাবারের বদলে মধু খেয়ে নিন। কিছু মানুষ আছে যারা সারাক্ষন দূর্বলতায় ভোগেন এবং এই সমস্যা দূর করার জন্য কিছুক্ষন পর পর চা কফি খায়। এই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেয়ে নিন এবং সারা দিন সবল থাকুন।
ত্বক ভালো করে মধুতে আছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাস উপাদান। ত্বকের যত্নে মধুর জুড়ি নেই। সকালে ত্বকে মধু লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে মধুর বেশ কিছু উপাদান ত্বক শুষে নেয়। ফলে ত্বক মসৃণ ও সুন্দর হয়। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের দাগও চলে যায়।
Monday, November 12, 2018
হজম ক্ষমতা,এনার্জির ঘাটতি সহ অনেক বড় রোগ থেকে মুক্ত রাখে মুসুর ডাল ! Red...
গবেষণা যত এগতে থাকে, তত বিজ্ঞানীরা জানতে পারেন মুসুর ডালের শরীরে লুকিয়ে রয়েছে অনেক পুষ্টিকর উপাদান, যা একাধিক মারণ রোগকে আটকাতে দারুন কাজে আসে। বিশেষত হার্টকে সুস্থ রাখতে এই ডালটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এখানেই শেষ নয়, প্রতিদিন মুসুর ডাল খেলে আরও অনেক উপকার পাওয়া যায়,
যেমন…
বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে:
গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়েছে যে মুসুর ডালে উপস্থিত ফাইবার, রক্তে মিশে থাকা বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। ফলে একদিকে যেমন হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমে, তেমনি স্ট্রোকের সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।
হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে: মুসুর ডালে ফাইবার ছাড়াও রয়েছে ফলেট এবং ম্যাগনেসিয়াম, যা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। ফলে কোনও ধরনের হার্টের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
প্রসঙ্গত, ফলেট শরীরে হমোসিস্টেনিনের মাত্রা কমায়। ফলে হার্ট দীর্ঘদিন পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকে। অন্যদিকে, ম্যাগনেসিয়াম সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বাড়িয়ে তোলে। এমনটা হওয়ার কারণে শুধু হার্ট নয়, শরীরের প্রতিটি ভাইটাল অর্গানের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: যেমনটা আগেও অলোচনা করা হয়েছে, মুসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজমে সহায়ক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে বদ-হজম সহ গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যাও কমতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রম এবং ডাইভারটিকিউলোসিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়: পরিবারে ডায়াবেটিস রোগের ইতিহাস রয়েছে? তাহলে তো একদিনও ডাল ছাড়া ভাত খাওয়া চলবে না। কারণ ডালে উপস্থিত সলেবল ফাইবার ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি ইনসুলিন রেজিস্টেন্স এবং হাইপোগ্লাইসেমিয়ার মতো সমস্যাও মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পায় না।
প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে: মুসুর ডালে উপস্থিত ২৬ শতাংশ ক্যালরি আদতে প্রোটিন হিসেবে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। ফলে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এই উপাদানের ঘাটতি দূর হয়। সেই সঙ্গে নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। তাই যারা মাছ-মাংস খেতে খুব একটা ভালবাসেন না, তারা ডালের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতেই পারেন।
এনার্জির ঘাটতি দূর হয়: শরীরে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি যত কমবে, তত এনার্জি লেভেল বাড়তে থাকবে। তাই যদি অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পরার মতো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে বেশি বেশি করে মুসুর ডাল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন সমস্যা কমে গেছে। কারণ এই ডালটিতে যেমন প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে, তেমনি আছে কার্বোহাইড্রেটও।
ওজন হ্রাসে সাহায্য করে: পেট যত ভরা থাকবে, তত খাবার ইচ্ছা কমবে। আর খাবার যত কম খাওয়া হবে, তত ওজন বাড়ার আশঙ্কা কমবে। মুসুর ডালে উপস্থিত কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, উপকারি খনিজ এবং ফাইবার অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেটকে ভরিয়ে রাখে। ফলে কিছু সময় অন্তর অন্তর যেমন খাবার খাওয়ার ইচ্ছা কমে, তেমনি জাঙ্কফুড খাওয়ার প্রবণতাও হ্রাস পায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।---
যেমন…
বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে:
গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়েছে যে মুসুর ডালে উপস্থিত ফাইবার, রক্তে মিশে থাকা বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। ফলে একদিকে যেমন হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমে, তেমনি স্ট্রোকের সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।
হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে: মুসুর ডালে ফাইবার ছাড়াও রয়েছে ফলেট এবং ম্যাগনেসিয়াম, যা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। ফলে কোনও ধরনের হার্টের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
প্রসঙ্গত, ফলেট শরীরে হমোসিস্টেনিনের মাত্রা কমায়। ফলে হার্ট দীর্ঘদিন পর্যন্ত কর্মক্ষম থাকে। অন্যদিকে, ম্যাগনেসিয়াম সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বাড়িয়ে তোলে। এমনটা হওয়ার কারণে শুধু হার্ট নয়, শরীরের প্রতিটি ভাইটাল অর্গানের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে: যেমনটা আগেও অলোচনা করা হয়েছে, মুসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজমে সহায়ক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে বদ-হজম সহ গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যাও কমতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রম এবং ডাইভারটিকিউলোসিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়: পরিবারে ডায়াবেটিস রোগের ইতিহাস রয়েছে? তাহলে তো একদিনও ডাল ছাড়া ভাত খাওয়া চলবে না। কারণ ডালে উপস্থিত সলেবল ফাইবার ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি ইনসুলিন রেজিস্টেন্স এবং হাইপোগ্লাইসেমিয়ার মতো সমস্যাও মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পায় না।
প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে: মুসুর ডালে উপস্থিত ২৬ শতাংশ ক্যালরি আদতে প্রোটিন হিসেবে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। ফলে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এই উপাদানের ঘাটতি দূর হয়। সেই সঙ্গে নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। তাই যারা মাছ-মাংস খেতে খুব একটা ভালবাসেন না, তারা ডালের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতেই পারেন।
এনার্জির ঘাটতি দূর হয়: শরীরে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি যত কমবে, তত এনার্জি লেভেল বাড়তে থাকবে। তাই যদি অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পরার মতো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে বেশি বেশি করে মুসুর ডাল খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন সমস্যা কমে গেছে। কারণ এই ডালটিতে যেমন প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে, তেমনি আছে কার্বোহাইড্রেটও।
ওজন হ্রাসে সাহায্য করে: পেট যত ভরা থাকবে, তত খাবার ইচ্ছা কমবে। আর খাবার যত কম খাওয়া হবে, তত ওজন বাড়ার আশঙ্কা কমবে। মুসুর ডালে উপস্থিত কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, উপকারি খনিজ এবং ফাইবার অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেটকে ভরিয়ে রাখে। ফলে কিছু সময় অন্তর অন্তর যেমন খাবার খাওয়ার ইচ্ছা কমে, তেমনি জাঙ্কফুড খাওয়ার প্রবণতাও হ্রাস পায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।---
১৫ দিন নিয়ম করে শসা খেলেই দেখবেন,শরীরের ভেতরে ও বাহিরে স্বাস্থ্যকর কি পরিবর্তন হয় ! Cucumber Uses
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিনের ডায়েটে যদি শসাকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, তাহলে রোগমুক্ত জীবন পাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হতে সময় লাগে না। কারণ শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে শসার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। তাই তো স্যালাড হোক কী ঝাল মশলা দেওয়া রাজকীয় পাখোয়ান, সবার সঙ্গেই শসাকে সঙ্গী হিসেবে পাঠানো হয়ে থাকে। আর কেন পাঠানো হবে নাই বা বলুন!
নিয়মিত এই ফলটি খেলে যে মেলে অনেক উপকার মেলে! কী কী উপকার পাওয়া যায়? আরে মশাই এই প্রকৃতিক উপাদানটির শরীরে রয়েছে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান। তাই তো নিয়মিত শলা খেলে ছোট-বড় কোনো রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না যেমন ধরুন...
১. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়: প্রকৃতির ডাক মানেই কি যন্ত্রণার অনুভূতি? তাহলে তো বন্ধু আজ থেকেই শসা খাওয়া শুরু করা উচিত। কারণ এমন ধরনের কষ্ট কমতে বাস্তবিকই শসার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এই সবজিটির অন্দরে উপস্থিত ফাইবার, শরীরের ভিতরে বর্জ্যের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না।
২। শরীরের অন্দরে জলের অভাব হয় না: দেহের অন্দরে জলের মাত্রা স্বাভাবিক থাকাটা একান্ত প্রয়োজন। না হলে শরীর শুকিয়ে গিয়ে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই তো প্রতিদিন শসা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে শসার শরীরে এত মাত্রায় জল আছে, প্রায় ৯৬ শতাংশ, যে খুব সহজেই জলের ঘাটতি দূর করে ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা কমানো সম্ভব।
৩. ত্বকের পরিচর্যায় কাজে লাগানো যেতে পারে: শসাতে সিলিকা নামক একটি উপদান রয়েছে, যা শরীরে প্রবেশ করার পর কেষেদের কর্মক্ষমতাকে বাড়িতে তোলে। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি তো পায়েই, সেই সঙ্গে শরীরের প্রতিটি পেশী, লিগামেন্ট এবং হাড়ের শক্তিও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এখানেই শেষ নয়, শসা খাওয়া শুরু করলে দেহের অন্দরে জল পরিমাণ বাড়তে সুরু করে, যার প্রভাবে ত্বকের ভিতরে জমে থাকা টক্সিক উপাদানেরা বেরিয়ে য়ায়। ফলে ত্বকের বয়স কমতে শুরু করে। আর এমনটা হলে স্কিন টোনের উন্নতি ঘটতেও যে সময় লাগে না, তা বলাই বাহুল্য!
৪. ভিটামিনের ঘাটতি দূর হয়: শরীরকে সচল রাখতে ভিটামিনের প্রয়োজন পরে। সেই ভিটামিনের যোগান ঠিক রাখতে শাসা খাওয়া মাস্ট! কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বি এবং এ থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি এনার্জির ঘাটতি দূর করতে এবং ত্বকের ঔজ্জ্বল্য় বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫. খনিজের ঘাটতি মেটে: খেয়াল করে দেখবেন অনেকেই ত্বকের পরিচর্যায় শসাকে কাজে লাগিয়ে থাকেন। কেন এমনটা করেন, জানেন? আসলে শসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম,পটাসিয়াম এবং সিলিকন। এই সবকটি খনিজ শরীরের উন্নতির পাশাপাশি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যদি অল্প দিনেই তরতাজা ত্বক পেতে চান, তাহলে আজ থেকেই কাজে লাগানো শুরু করতে পারেন শসাকে।
৬. পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়: ৩০০ গ্রাম শসার প্রায় ১১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২ গ্রাম প্রোটিন, ২ গ্রাম ফাইবার, দিনের চাহিদার প্রায় ১৪ শতাংশ ভিটামিন সি এবং ৬২ শতাংশ ভিটামিন কে থাকে। সেই সঙ্গে থাকে দিনের চাহিদার ১০ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম, ১৩ শতাংশ পটাশিয়াম এবং ১২ শতাংশ মেঙ্গানিজ। এই সবকটি উপাদানই আমাদের শরীরের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমনিকা পালন করে থাকে। তাই তো নিয়মিত পরিমাণ মতো শসা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
৭. দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকে: খাতায়-কলমে এখন বর্ষাকাল। কয়েকদিন তোলপার করা বৃষ্টি হয়েছিল বটে। কিন্তু অবস্তা যে কে সেই! প্রতিদিন গরম যাচ্ছে বেড়ে। এমন অবস্থায় দেহের তাপামাত্রা স্বাভাবিক রাখতে শাসা খাওয়াটা জরুরি। কারণ শসা দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে সানস্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। শুধু তাই নয়, প্রচন্ড তাপদাহের কারণে ত্বক পুড়ে গেলেও শসা লাগাতে পারেন। কারণ পোড়া ভাব কমাতে শসা বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৮. শরীরকে বিষমুক্ত করে: শসার শরীরে উপস্থিত বিপুল পরিমাণ জল দেহের অন্দরে প্রবেশ করা মাত্র ইতি উতি জমে থাকা টক্সিক উপাদনকে ধুয়ে মুছে বার করে দেয়। ফলে শরীরে বিষের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে কোনও ধরনের রোগ হওয়ার আশঙ্কা কমে।
৯. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: একেবারে ঠিক শুনেছেন ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাস্তবিকই এই ফলটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে শসা খাওয়া মাত্র শরীরের অন্দরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আসতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস সম্পর্কিত অন্যান্য সমস্যা কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
১0. ওজন কমে: অতিরিক্ত ওজনের কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে সকাল-বিকাল শসা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। কারণ শসাতে উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি উপাদান শরীরে মজুত অতিরিক্ত চর্বি ঝরাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
=ভালোভাবে জানতে দেখুন ভিডিওটি=
১. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়: প্রকৃতির ডাক মানেই কি যন্ত্রণার অনুভূতি? তাহলে তো বন্ধু আজ থেকেই শসা খাওয়া শুরু করা উচিত। কারণ এমন ধরনের কষ্ট কমতে বাস্তবিকই শসার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এই সবজিটির অন্দরে উপস্থিত ফাইবার, শরীরের ভিতরে বর্জ্যের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না।
২। শরীরের অন্দরে জলের অভাব হয় না: দেহের অন্দরে জলের মাত্রা স্বাভাবিক থাকাটা একান্ত প্রয়োজন। না হলে শরীর শুকিয়ে গিয়ে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই তো প্রতিদিন শসা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে শসার শরীরে এত মাত্রায় জল আছে, প্রায় ৯৬ শতাংশ, যে খুব সহজেই জলের ঘাটতি দূর করে ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা কমানো সম্ভব।
৩. ত্বকের পরিচর্যায় কাজে লাগানো যেতে পারে: শসাতে সিলিকা নামক একটি উপদান রয়েছে, যা শরীরে প্রবেশ করার পর কেষেদের কর্মক্ষমতাকে বাড়িতে তোলে। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি তো পায়েই, সেই সঙ্গে শরীরের প্রতিটি পেশী, লিগামেন্ট এবং হাড়ের শক্তিও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এখানেই শেষ নয়, শসা খাওয়া শুরু করলে দেহের অন্দরে জল পরিমাণ বাড়তে সুরু করে, যার প্রভাবে ত্বকের ভিতরে জমে থাকা টক্সিক উপাদানেরা বেরিয়ে য়ায়। ফলে ত্বকের বয়স কমতে শুরু করে। আর এমনটা হলে স্কিন টোনের উন্নতি ঘটতেও যে সময় লাগে না, তা বলাই বাহুল্য!
৪. ভিটামিনের ঘাটতি দূর হয়: শরীরকে সচল রাখতে ভিটামিনের প্রয়োজন পরে। সেই ভিটামিনের যোগান ঠিক রাখতে শাসা খাওয়া মাস্ট! কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বি এবং এ থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটানোর পাশাপাশি এনার্জির ঘাটতি দূর করতে এবং ত্বকের ঔজ্জ্বল্য় বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫. খনিজের ঘাটতি মেটে: খেয়াল করে দেখবেন অনেকেই ত্বকের পরিচর্যায় শসাকে কাজে লাগিয়ে থাকেন। কেন এমনটা করেন, জানেন? আসলে শসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম,পটাসিয়াম এবং সিলিকন। এই সবকটি খনিজ শরীরের উন্নতির পাশাপাশি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যদি অল্প দিনেই তরতাজা ত্বক পেতে চান, তাহলে আজ থেকেই কাজে লাগানো শুরু করতে পারেন শসাকে।
৬. পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়: ৩০০ গ্রাম শসার প্রায় ১১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২ গ্রাম প্রোটিন, ২ গ্রাম ফাইবার, দিনের চাহিদার প্রায় ১৪ শতাংশ ভিটামিন সি এবং ৬২ শতাংশ ভিটামিন কে থাকে। সেই সঙ্গে থাকে দিনের চাহিদার ১০ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম, ১৩ শতাংশ পটাশিয়াম এবং ১২ শতাংশ মেঙ্গানিজ। এই সবকটি উপাদানই আমাদের শরীরের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমনিকা পালন করে থাকে। তাই তো নিয়মিত পরিমাণ মতো শসা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।
৭. দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকে: খাতায়-কলমে এখন বর্ষাকাল। কয়েকদিন তোলপার করা বৃষ্টি হয়েছিল বটে। কিন্তু অবস্তা যে কে সেই! প্রতিদিন গরম যাচ্ছে বেড়ে। এমন অবস্থায় দেহের তাপামাত্রা স্বাভাবিক রাখতে শাসা খাওয়াটা জরুরি। কারণ শসা দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে সানস্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। শুধু তাই নয়, প্রচন্ড তাপদাহের কারণে ত্বক পুড়ে গেলেও শসা লাগাতে পারেন। কারণ পোড়া ভাব কমাতে শসা বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৮. শরীরকে বিষমুক্ত করে: শসার শরীরে উপস্থিত বিপুল পরিমাণ জল দেহের অন্দরে প্রবেশ করা মাত্র ইতি উতি জমে থাকা টক্সিক উপাদনকে ধুয়ে মুছে বার করে দেয়। ফলে শরীরে বিষের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে কোনও ধরনের রোগ হওয়ার আশঙ্কা কমে।
৯. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: একেবারে ঠিক শুনেছেন ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাস্তবিকই এই ফলটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে শসা খাওয়া মাত্র শরীরের অন্দরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আসতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস সম্পর্কিত অন্যান্য সমস্যা কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
১0. ওজন কমে: অতিরিক্ত ওজনের কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে সকাল-বিকাল শসা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। কারণ শসাতে উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি উপাদান শরীরে মজুত অতিরিক্ত চর্বি ঝরাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
=ভালোভাবে জানতে দেখুন ভিডিওটি=
Sunday, November 11, 2018
Saturday, November 10, 2018
Friday, November 9, 2018
Thursday, November 8, 2018
Wednesday, November 7, 2018
Tuesday, November 6, 2018
১৫ দিন খালি পেটে ছোলা খেলে পুরুষের শরীরে কি কি উপকারিতা হয় জানলে অবাক হব...
১৫ দিন খালি পেটে ছোলা খেলে পুরুষের শরীরে কি কি উপকারিতা হয় জানলে অবাক হব...
Monday, November 5, 2018
Sunday, November 4, 2018
Saturday, November 3, 2018
Friday, November 2, 2018
নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা এবং এর ম্যাজিক দেখুন
নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা এবং এর ম্যাজিক দেখুন
নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা এবং এর ম্যাজিক দেখুন
নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা এবং এর ম্যাজিক দেখুন
Thursday, November 1, 2018
Wednesday, October 31, 2018
Tuesday, October 30, 2018
Monday, October 29, 2018
রাতে কলা খান নাকি? যদি খান, তাহলে অবশ্যই এই ভিডিও টি দেখুন। নয়তো অনেক কি...
রাতে কলা খান নাকি? যদি খান, তাহলে অবশ্যই এই ভিডিও টি দেখুন। নয়তো অনেক কি...
Sunday, October 28, 2018
Saturday, October 27, 2018
Thursday, October 25, 2018
Wednesday, October 24, 2018
Tuesday, October 23, 2018
Sunday, October 21, 2018
যৌন বাসনাকে শেষ করে দেয় এই খাবার, যে খাবার খেলে কামশক্তি হারিয়ে যায় দ...
যৌন বাসনাকে শেষ করে দেয় এই খাবার, যে খাবার খেলে কামশক্তি হারিয়ে যায় দ...
Saturday, October 20, 2018
Friday, October 19, 2018
Thursday, October 18, 2018
Wednesday, October 17, 2018
Tuesday, October 16, 2018
Monday, October 15, 2018
Sunday, October 14, 2018
Saturday, October 13, 2018
Friday, October 12, 2018
Thursday, October 11, 2018
Wednesday, October 10, 2018
Tuesday, October 9, 2018
Monday, October 8, 2018
Sunday, October 7, 2018
Saturday, October 6, 2018
Friday, October 5, 2018
Thursday, October 4, 2018
Wednesday, October 3, 2018
Tuesday, October 2, 2018
Monday, October 1, 2018
Sunday, September 30, 2018
Saturday, September 29, 2018
Friday, September 28, 2018
Thursday, September 27, 2018
Tuesday, September 25, 2018
Monday, September 24, 2018
Sunday, September 23, 2018
Saturday, September 22, 2018
Friday, September 21, 2018
Thursday, September 20, 2018
Wednesday, September 19, 2018
Tuesday, September 18, 2018
Monday, September 17, 2018
Sunday, September 16, 2018
Saturday, September 15, 2018
Friday, September 14, 2018
Thursday, September 13, 2018
Wednesday, September 12, 2018
Tuesday, September 11, 2018
Monday, September 10, 2018
Sunday, September 9, 2018
Saturday, September 8, 2018
Friday, September 7, 2018
Thursday, September 6, 2018
Wednesday, September 5, 2018
Tuesday, September 4, 2018
Monday, September 3, 2018
Sunday, September 2, 2018
Saturday, September 1, 2018
Friday, August 31, 2018
Thursday, August 30, 2018
Wednesday, August 29, 2018
Tuesday, August 28, 2018
Monday, August 27, 2018
Sunday, August 26, 2018
Friday, August 24, 2018
Thursday, August 23, 2018
Tuesday, August 21, 2018
Monday, August 20, 2018
Sunday, August 19, 2018
Friday, August 17, 2018
Thursday, August 16, 2018
Tuesday, August 14, 2018
Sunday, August 12, 2018
Friday, August 10, 2018
Thursday, August 9, 2018
Tuesday, August 7, 2018
Sunday, August 5, 2018
Saturday, August 4, 2018
Friday, August 3, 2018
Thursday, August 2, 2018
Wednesday, August 1, 2018
Monday, July 30, 2018
Sunday, July 29, 2018
Saturday, July 28, 2018
Friday, July 27, 2018
Thursday, July 26, 2018
Tuesday, July 24, 2018
Monday, July 23, 2018
Sunday, July 22, 2018
Saturday, July 21, 2018
Friday, July 20, 2018
Thursday, July 19, 2018
Wednesday, July 18, 2018
Tuesday, July 17, 2018
Monday, July 16, 2018
Sunday, July 15, 2018
Saturday, July 14, 2018
Tuesday, July 10, 2018
Monday, July 9, 2018
Sunday, July 8, 2018
Saturday, July 7, 2018
Friday, July 6, 2018
Wednesday, July 4, 2018
Monday, July 2, 2018
Sunday, July 1, 2018
Saturday, June 30, 2018
Friday, June 29, 2018
Thursday, June 28, 2018
Wednesday, June 27, 2018
Tuesday, June 26, 2018
Monday, June 25, 2018
Sunday, June 24, 2018
Saturday, June 23, 2018
Friday, June 22, 2018
Thursday, June 21, 2018
Wednesday, June 20, 2018
Tuesday, June 19, 2018
Monday, June 18, 2018
Friday, June 15, 2018
Thursday, June 14, 2018
Wednesday, June 13, 2018
Tuesday, June 12, 2018
Monday, June 11, 2018
Sunday, June 10, 2018
Saturday, June 9, 2018
Friday, June 8, 2018
Thursday, June 7, 2018
Wednesday, June 6, 2018
Tuesday, June 5, 2018
Monday, June 4, 2018
Sunday, June 3, 2018
Saturday, June 2, 2018
Friday, June 1, 2018
Thursday, May 31, 2018
Tuesday, May 29, 2018
Monday, May 28, 2018
Sunday, May 27, 2018
Saturday, May 26, 2018
Friday, May 25, 2018
Thursday, May 24, 2018
Tuesday, May 22, 2018
Monday, May 21, 2018
Sunday, May 20, 2018
Saturday, May 19, 2018
Friday, May 18, 2018
Thursday, May 17, 2018
Wednesday, May 16, 2018
Monday, May 14, 2018
Sunday, May 13, 2018
Saturday, May 12, 2018
Tuesday, May 8, 2018
Monday, May 7, 2018
Sunday, May 6, 2018
Saturday, May 5, 2018
Friday, May 4, 2018
Thursday, May 3, 2018
Wednesday, May 2, 2018
Tuesday, May 1, 2018
Monday, April 30, 2018
Sunday, April 29, 2018
Saturday, April 28, 2018
Friday, April 27, 2018
Thursday, April 26, 2018
Wednesday, April 25, 2018
Tuesday, April 24, 2018
Monday, April 23, 2018
Sunday, April 22, 2018
Subscribe to:
Posts (Atom)